কৃষ্ণা গোলাপ: যে নারীরা মুখচোরা তাদের কিছু আছে অল্প শিক্ষিত আর অধিকাংশ আছে উচ্চশিক্ষিত। অল্প শিক্ষিতদের প্রতি আমার কোন অভিযোগ নাই কিন্তু উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত নারীদের আমার ঘৃণা হয়।
এই উচ্চশিক্ষত নারীরাই মুখ উঁচিয়ে আছে কবে আইন সংস্কার হবে এবং পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে সুযোগ সুবিধা ভোগ করবে। এরা অধিকাংশ-ই নিজেরাই রোজগার করেন অথচ তা সত্ত্বেও দাসত্বের মনোভাব যায়নি।
স্বনির্ভর হওয়ার উপর আসলে মানসিকতা নির্ভর করে না,দুর্ভাগ্যজনক এটাই। অনেক রোজগেরে মহিলাকে দেখেছি পতিগতপ্রাণা শুধুই নয়,তারা নিজেদের মেয়েকেও দাসত্ব শেখায়,বলে মেয়েদের মানিয়ে নিতে হয়।
মানিয়ে নিতে নিতে যখন মেয়েটি আর কুলিয়ে উঠতে পারবে না তখন মেয়েটি আত্ম *হ* ত্যার পথ বেছে নিবে। এমনটা যখন হবে তখন তারা আর মুখচোরা থাকবে না, তখন বিদ্রোহীনি হয়ে উঠবে এবং তাদের কোন একদিন হিন্দু পারিবারিক আইনেরই দ্বারস্থ হতে হবে।